Skip to main content

JAGATPATI BOURI


https://achrajpshop.blogspot.com/search/label/%E0%A4%A7%E0%A4%B0%E0%A5%8D%E0%A4%AE%20%20%E0%A4%95%E0%A4%B0%E0%A5%8D%E0%A4%AE%20-%20Dharma%20%20Karma?m=1


Life History  Jagatpati bauri
My house is Achhra,

[I'm about 8 years old, I'm starting my life story]

So please do not mind anybody,

I had a lot of hobbies that anyone should write about my life history but there is no one like writing, so today I started writing myself.

        I was eight years old in 2003. I used to go to school in our village where our village school name was non-existent, low school, 3. I used to go to school, walk in front of my house, but we did not go to school every day. Did it

I used to play only with Kamai's days,


The names of such games were then ours

(Match box pictures), and we used to put together all the different box boxes, and those pictures would be read from others in my neighborhood as we had in front of them (Muchipara and Santali Para Bauri Para). In this game, two participants, as if I was the world's first person to play a game,

Another game was shot,

Double game, double play was a big room like a round, and I had a stain of three feet away, and with a round stone in hand, many people used to participate, everyone played together

One, like Milatum, 5 rupees for the first and the first game that he played with five rupees, then ran away from the spots in the round room and then asked us to speak the voice but we would say that it was

But the killer would kill him out of the room and if he was out of the room, he would have got his money, this was our double game!

And everyone knows to play the bullet and I do not say this game.

The days of my school gaps are going to go on in this game,

I've lost that time to play

One day, when I was in school, I wanted to eat the rice and nadoo biscuits after washing my mouth only in the morning, then one rupture nadoo biscuit,

I used to go to school at ten o'clock, they did not come at ten, they would come at 10am, I would say that the lady was able to open the gate of all the schools and kept the key in the school. The school was behind the quota in the room, to have a bright mama, the key to her father

I used to come to the school and open the school, before opening the school, everyone would bamboo open my own class and window. I used to sit in front of everyone, but I did not study, I used to sit and watch, I used to watch the dip in the board, I could not read like a son of others, because they all used to study tuitions, I did not read, because we were very bad He was captured, he had worked for my father died, they would stone coal dust Cleary parents were dumping coal on the hillside kurato

  

 আমার   জীবন কাহিনী  আমি জগত পতি
                              

আমার বাড়ি আছাড়া ,

[আমার প্রায় বয়স 8 বছর  এখান থেকে স্টার্ট করছি আমি আমার লাইফ কাহানি]   
সো প্লিজ কেউ মাইন্ড করো না ,
আমার অনেক দিনের শখ ছিল  যে আমার লাইফ হিস্টোরি টা কেউ লিখুক কিন্তু লেখার মতন তো কেউ নেই  তাই আজ আমি নিজেই লিখতে শুরু করলাম ।
        আট বছর বয়স আমার তখন সাল ছিল 2003      আমি আমাদের গ্রামের স্কুলে পড়তাম আমাদের গ্রামের স্কুলের নাম ছিল আছাড়া নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ,  3 .থ্রি ক্লাসে পড়তাম,  আমার ঘর থেকে সামনেই দু পা হাঁটলেই স্কুল  কিন্তু তাও আমরা রোজ স্কুলে যেতাম না একদিন স্কুল যেতাম তো দুদিন কামাই করতাম
কামাই এর দিন  গুলো নিয়ে শুধু খেলা করতাম,     

যেমন খেলা গুলোর নাম ছিল আমাদের তখনকার
(ম্যাচ বক্সের ছবি) গুলো কেটে কেটে আমরা একসঙ্গে রাখতাম আর সমস্ত আলাদা আলাদা রকমের ম্যাচ বক্সের ছবি থাকতো সেই ছবিগুলো সেইগুলো নিয়ে আমার পাড়া থেকে অন্যদের পড়া যেতাম যেমন আমাদের সামনে ছিল (মুচিপাড়া ও সাঁওতালি পাড়া  বাউরী পাড়া) সব পাড়ায় এই ম্যাচ বক্স  ছবি খেলা হতো  এই খেলাতে দুজন অংশগ্রহণ করতেন যেমন কি এই  আমি জগত পতি অন্য কেউ খেলতে  সেমল  প্রথম আমাকে মাচবক্স ফেলতে হতো আমি ফেলতাম তারা চিহ্ন তবে ওর ফেলত ঘোড়া ছবি তার তো আমি ফুটবল  ও নিমকি চিনো যখন ওফলত তো ঘোড়া  আর আমি ফেলে দিতাম ঘোড়া তখন আমি জিতে যেতাম এই ছিল আমাদের ম্যাচ বক্সের খেলা,
আরেকটি খেলা ছিলো গুলি খেলা,  
ডাবল খেলা, ডাবল খেলা হচ্ছে একটা গোল মতন  বড় ঘর করতাম আর তিন পা দূরে একটা দাগ দিতাম  আর আলাদা করে হাতে একটা গোল পাথর থাকতো অনেক জন অংশগ্রহণ করতাম, খেলাতে সবাই মিলে
একটা করে মিলাতাম যেমন তার জন্য 5 টাকা আর সবার প্রথম যে খেলত সে পাঁচ টাকা নিয়ে ওই দূরে দাগ থেকে গোল ঘরের মধ্যে ছুরত তারপর  আমাদের কে জিজ্ঞেস করত কন্ঠ মারব বল কিন্তু আমরা একটা বলতাম যে এটা
তবে ওই ওই টাকে মেরে রুম থেকে বের করতে হবে রুম থেকে বের করলেই তার পয়সা হয়ে যাবে এই ছিল আমাদের ডাবলু খেলা! 
আর গুলি খেলতে সবাই জানে তাই আর এই খেলাটা বললাম না।    
আমার স্কুলের গ্যাপ করা দিনগুলো এই  খেলা তেই চলে যেতে,
সেই সময়গুলো খেলাতে নষ্ট করেছি  
এক দিন স্কুল যেতাম সকাল বেলায়  চান তান করে  শুধু মুখ ধুয়ে চাঁ আর  নাড়ু বিস্কুট দুটো খেতাম, তখন এক টাকা চরটা নাড়ু বিস্কুট বদিত,    
সেই খেয়ে স্কুলে যেতাম দশটার সময়  যেতাম  দিদিমণি আসতো না তারা সাড়ে 10 টায় আসতো, আমাকে দিদিমণি বল তো চাবি এনে সব স্কুলের গেট খুলে দিবি  স্কুলে চাবি রাখার থাকতো স্কুলের পেছনে  কোয়াটারে ঘরে উজ্জ্বল মামু বলে থাকতে , ওর বাবার কাছে চাবি
থাকতো চাবি নিয়ে এসে স্কুল খুললে দিতাম, স্কুল খোলার আগেই সবাই ঝাড়ু মার তাম নিজের নিজের ক্লাস আর জানলা খুলতাম আমি সবার সামনেই বসতাম কিন্তু পড়াশোনা করতাম না শুধু বসে থাকতাম এদিকে ওদিকে দেখে বেড়াতাম ,কোন কোন সময় বোর্ডের দিবো দেখার দেখতাম আর পড়া এক দুবার শুনতাম  কিন্তু অন্যদের ছেলের মত আমি পড়া পারতাম না, কারণ তারা সবাই টিউশনি পড়তো আমি পড়তাম না , কারণ আমাদের খুবই সময় খারাপ গরীব ছিলেন , তখন আমার বাবা মারা কাজ করতো  ক্লিয়ারি  ডাস্ট কয়লা পাথর ফেলত সেগুলো   কুড়াতো পাহাড়ের ধারে বাবা-মা ডাম্পিং কয়লা  








         আমার গ্রিলের কাজ  ।

    আমি  উজ্জ্বল মামু কাছে বসে ছিলাম  , মামুর দোকানের পাশেই একটা  গ্রিল  দোকান ছিল  সেই দোকান টাতে একটা মিস্ত্রি কাজ করত তার নাম ছিল কিসন তার সাথে আমার ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গেছিল আমি ওকে বলতাম আমাকে গ্রিলে  কাজ শেখাবে ও বলতো না রে আমার এখানে ছেলে লাগবে না আমি বলতাম যদি লাগে তো বলবি সে বলতো ঠিক আছে জানাবো তোকে। দু চারদিন পরে সে আমাকে বলল ডাবর মোড় এর কাছে কাজ করবি আমি বললাম হ্যাঁ করব আমি মালিকের সঙ্গে কথা বললাম আমাকে বলল 80 টাকা পয়সা দেব ।আমি তাতে রাজি হয়ে গেলাম  ওই ফ্যাক্টরিতে দুটো মিস্ত্রি ছিল একটা ব্যাপার ছিল মিস্ত্রির   দুইজন বাড়ি ছিল নিয়ামতপুর  তারা  কাজে আস্ত 08:30 সময়।    আমাকে যেতে হতো জলদি   7 টা  সময়  আমি ঘর থেকে সাইকেল নিয়ে যেতাম খাবার খেতাম শুধু রুটি আলু ভাজা  সেই খাবার খেয়ে চলে যেতাম ফ্যাক্টরি   চাবি থাকতো পাশের দোকানে তার কাছে চাবি নিয়ে দোকানটা খুলতাম  খোলার পর ঝাড়ু মার তাম । হাতুড়ি হাম্বল যোগান এসব গুলো পচুর ভারি   
হতো  যন্ত্রপাতি গুলো বের  করে রাখতে হত নিজের নিজের জায়গায় । তারপর  মিস্ত্রি গুলো আসত মালিক আসতো একটা লেবারটা  আসতো  আমাকে বলতো বাবা হেভি তো ঝাড়ু মেরেছিস  তারপর বলতো যা কচুরি খেয়ে নে গান  সেন্টসুইট যেতাম আমি একাই কুড়ি টাকা কচরি খেতাম কখন  কখন দিতো খুব ভালোবাসতো আর আমিও ওদের কথা সুনতাম , আর আমার কাজ ছিলো হেলপার আমাকে এক থেকে দুই সপতাহ সেই রকম কাজ করতে হতনা সুদু ওরা যা বলতো সেই গুলো করতাম ওই খানে 
গিরিলের জানালা ,দরজা , সাটার ,ডিযাইন
ডিযাইন জানালা বানাতো আর আমি সেই দরজা জানালা গুলোর যনো লুহার পাতলা পাতলা বার গুলো ছেনি ধরত মিসত্রী  আর আম চারকেজি হামবল দিয়ে  মিসত্রী ধরা ছেনিটার উপর জরে জরে মার তাম আর ওই লুহার পাতি কখনো  কখনো অনেক রকম  হতো তাও আমি  হাম বলে করে মারতাম প্রাই সকাল ন'টা থেকে 11 টা পর্যন্ত কাটাকুটি হত  তারপর আমাকে কখনো এস ডিজাইন ভি  ডিজাইন হাতুড়িতে করে মেরে মেরে  ডিজাইন গুলো আমাকে শিখা তো মিস্ত্রী  তারপর আমি ওইগুলো ডিজাইন বানাতে থাকি আর মিস্ত্রিরা ওলডিং করতে থাকে  যখন জানলা দরজা গ্রিলের কপাট এই সকল সবগুলো বানানো হয়ে যেত  তখন আমাদেরকে পার্টির  সঙ্গে ওদের বাড়ি নিয়ে যেতে হতো একবার রূপনগরে শাটার লাগাতে গিয়েছিলাম  তখন প্রচুর কষ্ট হয়েছিল  এক্সাইডে  আর দু সাইডে স্প্রিং থাকে  সাটারের গায়ে  সেইগুলো  যাদের থাকত  তাদের বাড়িতে স্প্রিং টাইট করে আসতে হতো ঘর  বেশ এই রকমই কাজ চলতে থাকে খুব কষ্টের মধ্যে  তবুও আমি সকালবেলায় কোন দিন না খেয়ে সাইকেলে করে আমি যেতাম কাজে  প্রায় এক থেকে তিন মাস আমি কাজ করলাম গ্রিলে  তারপর আমার মাধ্যমিক পরীক্ষায়  এলো সেই মাসে মাজে কাজ বন্ধ করে  করলাম
 আমি আর  গ্রিল কাজ করিনা ছেড়ে দিলাম  স্কুলে পড়ি খুবমন লাগাই !
ছাড়তে হয়
এইভাবে আমার গিরিলের কাজটা শেষ হয়ে গেল
মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্যই আমির গ্রিল কাজটা ছাড়তে হয় !
 






Comments

Popular posts from this blog

ustad ahmad lahori history

  Ustad Ahmad Lahori  history  Ustad Ahmad Lahori (c.1580-1649) . otherwise called Ahmad Ma'mar Lahori was the boss Mughal planner during the rule of sovereign Shah Jahan. He was answerable for the development of a few of the Mughal landmarks, remembering the Taj Mahal for Agra and the Red stronghold in Delhi; the two of which are World Legacy sites. He likewise planned the Jama Mosque in Delhi. Considered most prominent of the Mughal architects, Ahmad Lahori came from a distinguished group of planners and structural designers. He was a gifted specialist who, attributable to his structural capacities, got the title of Nadir-ul-Asar (miracle of the age) from Shah Jahan.His design is a blend of Indo-Islamic and Persian compositional styles, and in this way a significant illustration of Indo-Persian culture. The engineering of Taj Mahal is generally applauded all over the planet, empowering it to be recorded among the Miracles of the World. Smaller than expected painting of Ustad Ahma

What are the main main input devices of the computer? What are the main output devices of a computer?कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस कौन से हैं? कंप्यूटर के मुख्य मुख्य आउटपुट डिवाइस कौन से हैं?

 कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस कौन से हैं? कंप्यूटर के मुख्य मुख्य आउटपुट डिवाइस कौन से हैं? What are the main main input devices of the computer? What are the main output devices of a computer? • कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस: कीबोर्ड, माउस, जॉयस्टिक और लाइट पेन • कंप्यूटर के मुख्य मुख्य आउटपुट डिवाइस: मॉनिटर, प्रिंटर, प्लॉटर और साउंड बॉक्स • The main main input devices of the computer: keyboard, mouse, joystick and light pen • Main main output devices of computer: monitor, printer, plotter and sound box कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस हैं: 1. की-बोर्ड, 2. माउस, 3. जॉयस्टिक, 4. लाइट पेन आदि। The main main input devices of the computer are: 1. Keyboard, 2. Mouse, 3. Joystick, 4. Light pen etc. कंप्यूटर के मुख्य इनपुट डिवाइस कीबोर्ड हैं The main input device of a computer is the keyboard कीबोर्ड: keyboard कीबोर्ड कंप्यूटर का मुख्य इनपुट डिवाइस है। की-बोर्ड के द्वारा कम्प्यूटर को विभिन्न सूचनाएँ या निर्देश भेजे जा सकते हैं। प्रत्येक कीबोर्ड में कुंजियों की संख्या समान

গোপালের গুরু হারিয়ে গিয়েছিল/গোপাল ভাঁড় বাংলা গল্প,Gopal Bhar Bengali story.pdf

  গোপালের গুরু  গোপালের একবার একটি গুরু হারিয়ে গিয়েছিল। চৈত্রের কাঠ ফাটা রোদ্দুরে বনবাদাড়ে খুঁজে খুঁজে সে বিকেলে নিজের বাড়ির দাওয়ায় ধপাস করে বসে ছেলেকে ডেকে বললে, ও ভাই, জলাদি এক ঘটি জল আনো, তেষ্টায় ছাতি ফেটে যাচ্ছে। গোপাল হা-হুতাশ করে বলতে থাকে, ভাইরে! আর বুঝি বাঁচি না। ঘরে গোপালের কোন ভাই থাকত না। একমাত্র ছেলে, বৌনিয়ে গোপালের সংসার। গোপালের স্ত্রী রান্নাঘরে ছিল, সে গোপালের কথা শুনে বললে, মিনসের এতটা বয়েস হলো তবু যদি একটু কান্ডজ্ঞান থাকত! নিজের ছেলেকে ভাই বলে ডাকছে গা! ঘরে ছেলে ছাড়া কি আর কটা ভাই আছে গো তোমার! স্ত্রীর কথা শুনে গোপাল বললে, সাধের গুরু হারালে এমনই হয় মা! স্ত্রী মা ডাক শুনে একহাত জিভ বের করে সেখান থেকে পালিয়ে যেন বাঁচে। এ আবার কি কথা? গোপাল ভাড়ের আলু কেনা গোপাল ভাড়ের আলু কেনা 1. গোপাল একবার আলু কিনতে টিমার্কে গিয়েছিল। পথে এক বন্ধুর সাথে দেখা হলো। মজার বন্ধু গোপালের আলু কেনার কথা শুনে বলল, বিনি পয়সা দিয়ে আলু কিনতে পারলে দশ টাকা পুরস্কার পাবে। ঠাট্টা করতে করতে গোপালকে উত্যক্ত করেছিল তার বন্ধু। সে ভেবেছিল গোপাল পারবে না। গোপাল তার বন্ধুকে বলল, এই কথা বললে? তুমি আমার স