Skip to main content

কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইসগুলি কি কি?কম্পিউটারের প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইস গুলি কি কি ?কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইস : কী-বোর্ড, মাউস, জয়স্টিক এবং লাইট পেন/কম্পিউটারের প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইস : মনিটর, প্রিন্টার, প্লটার এবং সাউন্ড বক্স//কম্পিউটার আউটপুট ডিভাইস//কম্পিউটার ইনপুট ডিভাইস

কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইসগুলি  কি কি?কম্পিউটারের প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইস গুলি কি কি ?

• কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইস : কী-বোর্ড, মাউস, জয়স্টিক এবং লাইট পেন

• কম্পিউটারের প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইস : মনিটর, প্রিন্টার, প্লটার এবং সাউন্ড বক্স

কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইসগুলি  কি কি?কম্পিউটারের প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইস গুলি কি কি ?কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইস : কী-বোর্ড, মাউস, জয়স্টিক এবং লাইট পেন/কম্পিউটারের প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইস : মনিটর, প্রিন্টার, প্লটার এবং সাউন্ড বক্স


কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইসগুলি হল : 1. কী- বোর্ড, 2. মাউস, 3. জয়স্টিক, 4. লাইট পেন ইত্যাদি।


কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইসগুলি হল কী-বোর্ড

কী-বোর্ড :

কম্পিউটারের প্রধান প্রধান ইনপুট ডিভাইসগুলি হল কী-বোর্ড


কী-বোর্ড হল কম্পিউটারের প্রধান ইনপুট ডিভাইস। কী-বোর্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য বা নির্দেশ পাঠানো যায়। এক-একটি কী-বোর্ডে কী-এর সংখ্যা এক একরকম হয়। তবে বর্তমানে সাধারণত কী-বোর্ডে ১০৫টি থেকে ১১২টি কী থাকে। কী-বোর্ডটি দেখতে অনেকটা টাইপ রাইটারের মতো এবং এর কী-গুলিও টাইপ রাইটারের মতো সাজানো থাকে। তবে কী-বোর্ডে অনেক অতিরিক্ত কী থাকে যেগুলি কম্পিউটারকে বিশেষ বিশেষ নির্দেশ দিতে ব্যবহার করা হয়।

কী-বোর্ডে ইংরেজি বর্ণ, সংখ্যা, বিভিন্ন প্রকার চিহ্ন ও সংকেত মুদ্রিত থাকে। আমরা এগুলি টিপে (Press করে) কম্পিউটারকে নির্দেশ দিতে পারি।


কী-বোর্ডের বৈশিষ্ট্য :

১। কী-বোর্ডের মাধ্যমে কোনো নির্দেশকে সরাসরি কম্পিউটারে ঢোকানো যায়।

২। কী-বোর্ডের প্রায় সব 'কী'-এরই দুটি করে কাজ করার ক্ষমতা থাকে। 

৩। কী-বোর্ড অন্যান্য ইনপুট যন্ত্রের তুলনায় সস্তা, ফলে এর ব্যবহারিক ব্যয়ও কম।

ম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল মাউস।

মাউস :

কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল মাউস

কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল মাউস। এটি দেখতে ডিম্বাকার। অনেকটা ইঁদুরের মতো। তাই এর নামকরণ হয়েছে মাউস। একটি সাধারণ মাউসের উপরের দিকে লেফ্‌ট, মিডল ও রাইট এই তিনটি বাটন দেখতে পাওয়া যায় এবং মাউসের উল্টো দিকে একটি গর্ত থাকে যার মধ্যে একটি রবারের শক্ত বল থাকে। এই ধরনের মাউসকে মেকানিক্যাল মাউস বলে। মাউসের বাটনগুলিতে ক্লিক (চাপ দিয়ে) করে বিভিন্ন কাজ করা হয়। প্রত্যেকটি মাউসের নীচে একটি করে মাউস প্যাড ব্যবহার করা হয়। যার ওপর মাউসকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিভিন্ন নির্দেশ দেওয়া যায়।


প্রযুক্তির উন্নতির ফলে বর্তমানে মাউসের গঠনগত পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে যে সকল মাউস বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে তাদের মধ্যে অপটিক্যাল মাউস, তারবিহীন রিমোট বা কর্ডলেস মাউস উল্লেখযোগ্য।


অপটিক্যাল মাউসগুলিতে তিনটি বাটনের পরিবর্তে দুটি বাটন যথা—লেট ও রাইট এবং মাঝখানে একটি গোল চাকাযুক্ত স্কুল বাটন থাকে। এই চাকাটিকে ঘুরিয়ে কম্পিউটার স্ক্রিনটিকে উপর-নিচে করা যায়। অপটিক্যাল মাউসের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এই মাউসের নিচের দিকে রবারের বলের পরিবর্তে লাইট এমিটিং ডায়োড বা LED থেকে আলোক রশ্মি নির্গত হয়ে স্ক্রিনে কারসারের চলাফেরাকে নিমন্ত্রণ করে। প্রত্যেকটি মাউসের সামনের দিকে একটি লম্বা তার থাকে যার মুখের দিকের অংশটিতে একটি কানেক্টর থাকে, এই কানেক্টরটি সি.পি.ইউ-এর বিভিন্ন পোর্টের সাথে সংযুক্ত হয়ে মাউসটিকে সক্রিয় করে তোলে।


কর্ডলেস বা রিমোট মাউস-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এই মাউসগুলিতে কোনো তার থাকে না। এই মাউসগুলি ইনফ্রারেড বা রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। টিভি, এয়ারকন্ডিশন ইত্যাদির রিমোট কন্ট্রোলের মতো এই মাউসগুলি। তাই এই ধরনের মাউসের দাম তুলনামূলকভাবে মেকানিক্যাল ও অপটিক্যাল মাউসের থেকে অনেক বেশি হয়।

জয়স্টিক হল কম্পিউটারের আর একটি ইনপুট ডিভাইস

জয়স্টিক :

জয়স্টিক হল কম্পিউটারের আর একটি ইনপুট ডিভাইস

জয়স্টিক হল কম্পিউটারের আর একটি ইনপুট ডিভাইস। এটির একটি হ্যান্ডেল বা হাতল থাকে। এই হাতলটি নির্দিষ্ট তলের উপর বিভিন্ন দিকে ঘোরানো হয় ও তার সাহায্যে কম্পিউটার স্ক্রিনের যে কোনও বস্তুর নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করা যায়। জয়স্টিকের হ্যান্ডেল-এর ওপর এক বা একাধিক বাটন থাকে। যেহেতু জয়স্টিক মূলত ভিডিও গেমস খেলার জন্যই ব্যবহৃত হয় তাই এই বাটনগুলি বিভিন্ন গেমসে বিভিন্ন রকম কাজ করে। যেমন- গুলি ছোঁড়া, লাফানো ইত্যাদি।

লাইট পেন হল কম্পিউটারের আর একটি বিশেষ ইনপুট ডিভাইস

লাইট পেন :



লাইট পেন হল কম্পিউটারের আর একটি বিশেষ ইনপুট ডিভাইস। এই পেন দ্বারা আমরা কম্পিউটার স্ক্রিনের উপর বিভিন্ন প্রকার স্কেচ করতে পারি। বর্তমানে আমরা কিছু কিছু মোবাইলেও এই লাইট পেন-এর ব্যবহার দেখতে পাই।


কম্পিউটার-এর প্রধান প্রধান আউটপুট ডিভাইসগুলি হল : 1. মনিটর, 2. প্রিন্টার, 3. প্লটার, 4. সাউন্ড বক্স।


কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট ডিভাইস হল মনিটর

মনিটর :

মনিটারকম্পিউটারের প্রধান আউটপুট ডিভাইস হল মনিটর। এটি দেখতে টেলিভিশনের মতো। কী-বোর্ড বা মাউসের সাহায্যে যে সকল নির্দেশ দেওয়া হয় মনিটর সেই সকল নির্দেশ তার স্ক্রিনে ইম ফুটিয়ে তোলে। তাই একে ভি.ডি.ইউ বা ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে ইউনিট বলা হয়। তিন ধরনের মনিটর আমরা দেখতে পাই – সি.আর.টি, এল.সি.ডি এবং LED মনিটর। সি.আর.টি মনিটরে একটি ক্যাথোড রে টিউব থাকে। যার ফলে মনিটরের পিছন দিকটা চওড়া হয়। বর্তমানে সি.আর.টি মনিটরের ব্যবহার-এর সঙ্গে সঙ্গে LCD মনিটর-এর প্রচলন বৃদ্ধি পেয়েছে।বর্তমানে যে LCD (এল.সি.ডি) মনিটরগুলি ব্যবহার করা হয়, সেই মনিটরগুলির পিছন দিকটা CRT-র মতো অত চওড়া হয় না। এই ধরনের মনিটর-এর সামনের স্ক্রিনটি পাতলা হয়। মনিটরের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি হল LED মনিটর।এটি LCD-র মতো দেখতে হলেও ছবির গুণমানের দিক থেকে অনেক উন্নত। মনিটর বিভিন্ন আকারের হতে পারে, যেমন— 14, 15, 17 এবং 21 ই বা ইত্যাদি।


প্রিন্টার :


কম্পিউটারে যে সমস্ত কাজ করা হয়, সেই কাজ প্রিন্টার কাগজের মধ্যে প্রিন্ট করে। প্রিন্টারকে আমরা সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করতে পারি।

(১) ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার ও (২) নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার।


ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার :

এই ধরনের প্রিন্টার কাগজকে স্পর্শ করে প্রিন্ট করে, তাই এই ধরনের প্রিন্টারকে ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার বলে। এই ধরনের প্রিন্টারে যখন প্রিন্ট হয় তখন ধর্ষণ হওয়ার জন্য শব্দের সৃষ্টি হয়। 

তবে এই ধরনের প্রিন্টারে লেখা বা ছবি খুব ভালো আসে না।

  ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার :


নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার :

এই ধরনের প্রিন্টার কাগজকে স্পর্শ না করে প্রিন্ট করে। এই ধরনের প্রিন্টারকে নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার বলে। এই প্রিন্টারে কাগজের সঙ্গে ঘর্ষণ না হওয়ার জন্য কোনো রকম শব্দ তৈরি হয় না। এই ধরনের প্রিন্টারে লেখা ও ছবি খুব সুন্দরভাবে প্রিন্ট হয়।

নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার :

ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারের উদাহরণ : ডট ম্যাট্রিক্স প্রিন্টার, ড্রাম প্রিন্টার।

নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারের উদাহরণ : লেজার প্রিন্টার, ইঙ্কজেট প্রিন্টার প্রভৃতি।

প্লটার হল কম্পিউটারের প্রিন্টার-এর মতোই আর একটি আউটপুট ডিভাইস

প্লটার :

প্লটার হল কম্পিউটারের প্রিন্টার-এর মতোই আর একটি আউটপুট

প্লটার হল কম্পিউটারের প্রিন্টার-এর মতোই আর একটি আউটপুট ডিভাইস, যেটি প্রিন্ট করতে পারে। প্লটারে একটি কালিপূর্ণ কলম থাকে, যার দ্বারা কাগজ বা অন্য কোনও জিনিসের ওপর  প্রিন্ট করা যায়। এই প্রিন্ট সাদা-কালো বা রঙিন উভয়ই হতে পারে। রঙিন প্লটারে অনেকগুলি কালিপূর্ণ কলম যুক্ত থাকে। প্লটার সাধারণত ভৌগোলিক মানচিত্র, আবহাওয়া সংক্রান্ত মানচিত্র, বিভিন্ন ধরনের বড় বড় সাইনবোর্ড এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং-এর কাজে ব্যবহার করা হয়।

বর্তমানে কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইস হল সাউন্ড বক্স বা স্পিকার।

সাউন্ড বক্স :

বর্তমানে কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইস হল সাউন্ড বক্স বা স্পিকার।

বর্তমানে কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইস হল সাউন্ড বক্স বা স্পিকার। এই যন্ত্রের সাহায্যে আমরা কম্পিউটারে যে-কোনো রকম শব্দ বা গান শুনতে পারি। বর্তমানে মাল্টিমিডিয়া ও অ্যানিমেশন-এর যুগে প্রত্যেকটি কাজের সঙ্গেই সাউন্ড বক্স-এর ব্যবহার খুবই প্রয়োজন। তাই সাউন্ড বক্স একটি গুরত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইস। আগে কম্পিউটারের সঙ্গে  দুই স্পিকার মুক্ত সাউন্ড বক্স ব্যবহার করা হত। বর্তমানে উষ্ণারযুক্ত মাল্টিমিডিয়া সাউন্ড বক্স ব্যবহার করা হয়, যাতে অনেকগুলি স্পিকার থাকে।

পার্থক্য : মেকানিক্যাল মাউস ও অপটিক্যাল মাউস


মেকানিক্যাল মাউস

মেকানিক্যাল মাউস

অপটিক্যাল মাউস

1. এই মাউসগুলিতে তিনটি বাটন (লেফ্ট, মিডল, রাইট) থাকে

2. মাউসের নিচের দিকে একটি গর্ত থাকে যার মধ্যে রবারের শক্ত বল থাকে

3. রবারের বলে ধুলো-ময়লা লেগে মাউসগুলি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়

 

1. এই মাউসগুলিতে দুটি বাটন (লেফ্ট, রাইট) এবং মাঝে একটি ঢাকাযুক্ত স্কুল বাটন থাকে

2. মাউসের নিচের দিকে রবারের বলের পরিবর্তে LED থাকে

3. বলের পরিবর্তে LED থাকায় ধুলো-ময়লা ঢোকার সম্ভাবনা থাকে না

 

 









                                    মেকানিক্যাল মাউস

1. এই মাউসগুলিতে তিনটি বাটন (লেফ্ট, মিডল, রাইট) থাকে।
2. মাউসের নিচের দিকে একটি গর্ত থাকে যার মধ্যে রবারের শক্ত বল থাকে।

3. রবারের বলে ধুলো-ময়লা লেগে মাউসগুলি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়।

অপটিক্যাল মাউস

1. এই মাউসগুলিতে দুটি বাটন (লেফ্ট, রাইট) এবং মাঝে একটি ঢাকাযুক্ত স্কুল বাটন থাকে।

2. মাউসের নিচের দিকে রবারের বলের পরিবর্তে LED থাকে।

3. বলের পরিবর্তে LED থাকায় ধুলো-ময়লা ঢোকার সম্ভাবনা থাকে না।


পার্থক্য : CRT মনিটর ও LCD মনিটর।

CRT মনিটর

LCD মনিটর

1. এই ধরনের মনিটরগুলির প্রধান উপাদান হল ক্যাথোড রে টিউব

2. ক্যাথোড রে টিউব ব্যবহারের ফলে মনিটরগুলি আকারে অনেক বড় এবং ভারী হয়

3. ওজন বেশি তাই সহজে বহনযোগ্য নয়

4. মনিটরগুলি রাখার জন্য জায়গা বেশি লাগে

 

1.  এই ধরনের মনিটরগুলির প্রধান উপাদান হল তরল স্ফটিক বা কেলাস

2. তরল কেলাস দ্বারা তৈরি হওয়ায় মনিটরগুলি পাতলা এবং ওজনে হালকা হয়

3. ওজন কম তাই সহজে বহনযোগ্য

4. মনিটরগুলি রাখার জন্য জায়গা কম লাগে

 













CRT মনিটর

1. এই ধরনের মনিটরগুলির প্রধান উপাদান হল ক্যাথোড রে টিউব।

2. ক্যাথোড রে টিউব ব্যবহারের ফলে মনিটরগুলি আকারে অনেক বড় এবং ভারী হয়।

3. ওজন বেশি তাই সহজে বহনযোগ্য নয়।

4. মনিটরগুলি রাখার জন্য জায়গা বেশি লাগে।


LCD মনিটর

1.  এই ধরনের মনিটরগুলির প্রধান উপাদান হল তরল স্ফটিক বা কেলাস।

2. তরল কেলাস দ্বারা তৈরি হওয়ায় মনিটরগুলি পাতলা এবং ওজনে হালকা হয়।

3. ওজন কম তাই সহজে বহনযোগ্য।

4. মনিটরগুলি রাখার জন্য জায়গা কম লাগে।



Popular posts from this blog

ustad ahmad lahori history

  Ustad Ahmad Lahori  history  Ustad Ahmad Lahori (c.1580-1649) . otherwise called Ahmad Ma'mar Lahori was the boss Mughal planner during the rule of sovereign Shah Jahan. He was answerable for the development of a few of the Mughal landmarks, remembering the Taj Mahal for Agra and the Red stronghold in Delhi; the two of which are World Legacy sites. He likewise planned the Jama Mosque in Delhi. Considered most prominent of the Mughal architects, Ahmad Lahori came from a distinguished group of planners and structural designers. He was a gifted specialist who, attributable to his structural capacities, got the title of Nadir-ul-Asar (miracle of the age) from Shah Jahan.His design is a blend of Indo-Islamic and Persian compositional styles, and in this way a significant illustration of Indo-Persian culture. The engineering of Taj Mahal is generally applauded all over the planet, empowering it to be recorded among the Miracles of the World. Smaller than expected painting of Ustad Ahma

What are the main main input devices of the computer? What are the main output devices of a computer?कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस कौन से हैं? कंप्यूटर के मुख्य मुख्य आउटपुट डिवाइस कौन से हैं?

 कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस कौन से हैं? कंप्यूटर के मुख्य मुख्य आउटपुट डिवाइस कौन से हैं? What are the main main input devices of the computer? What are the main output devices of a computer? • कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस: कीबोर्ड, माउस, जॉयस्टिक और लाइट पेन • कंप्यूटर के मुख्य मुख्य आउटपुट डिवाइस: मॉनिटर, प्रिंटर, प्लॉटर और साउंड बॉक्स • The main main input devices of the computer: keyboard, mouse, joystick and light pen • Main main output devices of computer: monitor, printer, plotter and sound box कंप्यूटर के मुख्य मुख्य इनपुट डिवाइस हैं: 1. की-बोर्ड, 2. माउस, 3. जॉयस्टिक, 4. लाइट पेन आदि। The main main input devices of the computer are: 1. Keyboard, 2. Mouse, 3. Joystick, 4. Light pen etc. कंप्यूटर के मुख्य इनपुट डिवाइस कीबोर्ड हैं The main input device of a computer is the keyboard कीबोर्ड: keyboard कीबोर्ड कंप्यूटर का मुख्य इनपुट डिवाइस है। की-बोर्ड के द्वारा कम्प्यूटर को विभिन्न सूचनाएँ या निर्देश भेजे जा सकते हैं। प्रत्येक कीबोर्ड में कुंजियों की संख्या समान

গোপালের গুরু হারিয়ে গিয়েছিল/গোপাল ভাঁড় বাংলা গল্প,Gopal Bhar Bengali story.pdf

  গোপালের গুরু  গোপালের একবার একটি গুরু হারিয়ে গিয়েছিল। চৈত্রের কাঠ ফাটা রোদ্দুরে বনবাদাড়ে খুঁজে খুঁজে সে বিকেলে নিজের বাড়ির দাওয়ায় ধপাস করে বসে ছেলেকে ডেকে বললে, ও ভাই, জলাদি এক ঘটি জল আনো, তেষ্টায় ছাতি ফেটে যাচ্ছে। গোপাল হা-হুতাশ করে বলতে থাকে, ভাইরে! আর বুঝি বাঁচি না। ঘরে গোপালের কোন ভাই থাকত না। একমাত্র ছেলে, বৌনিয়ে গোপালের সংসার। গোপালের স্ত্রী রান্নাঘরে ছিল, সে গোপালের কথা শুনে বললে, মিনসের এতটা বয়েস হলো তবু যদি একটু কান্ডজ্ঞান থাকত! নিজের ছেলেকে ভাই বলে ডাকছে গা! ঘরে ছেলে ছাড়া কি আর কটা ভাই আছে গো তোমার! স্ত্রীর কথা শুনে গোপাল বললে, সাধের গুরু হারালে এমনই হয় মা! স্ত্রী মা ডাক শুনে একহাত জিভ বের করে সেখান থেকে পালিয়ে যেন বাঁচে। এ আবার কি কথা? গোপাল ভাড়ের আলু কেনা গোপাল ভাড়ের আলু কেনা 1. গোপাল একবার আলু কিনতে টিমার্কে গিয়েছিল। পথে এক বন্ধুর সাথে দেখা হলো। মজার বন্ধু গোপালের আলু কেনার কথা শুনে বলল, বিনি পয়সা দিয়ে আলু কিনতে পারলে দশ টাকা পুরস্কার পাবে। ঠাট্টা করতে করতে গোপালকে উত্যক্ত করেছিল তার বন্ধু। সে ভেবেছিল গোপাল পারবে না। গোপাল তার বন্ধুকে বলল, এই কথা বললে? তুমি আমার স