ইঁদুর সত্যি ঘটনা গল্প ,ইঁদুর এর গল্প: ইঁদুর বংশ বিস্তার কম হয়ে যাছে, ইঁদুর ফ্যামিলি দুঃখ শেষ নাই সত্যি ঘটনা গল্প? ইঁদুর আমাদের ফ্যামিলি গল্প ,ইন্দুর কাকে বলে
ইঁদুর সত্যি ঘটনা গল্প ,ইঁদুর এর গল্প: ইঁদুর বংশ বিস্তার কম হয়ে যাছে, ইঁদুর ফ্যামিলি দুঃখ শেষ নাই সত্যি ঘটনা গল্প? ইঁদুর আমাদের ফ্যামিলি গল্প ,ইন্দুর কাকে বলে
আমরা ইঁদুর আমাদের ফ্যামিলি দুঃখ শেষ নাই সত্যি ঘটনা গল্প
আমরা দুজনা জলের ভিজা ভিজা গায়ে নিয়ে ওই সিমেন্টের বড় ঘরটাতে ঢুকে গেলাম ঢুকে দেখি অন্ধকার ঘর ঘরের মধ্যে একটা বড় ড্রাম কতগুলো ঘুটো আছে আর একটা বড় ভাঙ্গা বাসকা আছে তার মধ্যে অনেকগুলো ভাঙ্গা গাইটি ভাঙ্গা টর্চ ভাঙ্গা কেরাসিন তেলের স্টক ভাঙ্গা রাজমিস্ত্রির করায় গায়েত্রী কোদাল সব রকমের সামান রাখা ছিল আর একটা একটি ঝুড়ি ছিল সে ঝুড়িতে কতগুলো ঘুটো ছিল
আর অনেকগুলো সিমেন্টের ভরা ছিল দুটো সাইকেল রাখ তো একটা খাট ছাড়তো আমরা ঘটাতে ঢুকে পড়ে দেখছি কোথাও আমাদের থাকার জায়গা পাচ্ছিলাম না তখন আমরা ড্রামে চাপি চেপে দেখি প্রচুর পরিমাণে ঘোটা রাখা ছিল তারপর আমরা ঘটর নিচে আমরা বাসা বাঁধি সেই রাতটাতে আমরা আর বেরোয় না! সকাল হয় তারপর আমরা বেরোই আমার চুটকি থাকে আমিও বেরোয় বেরিয়ে পড়ে দেখি ওদের ঘরের যে রুমটাতে আমরা থাকতাম সেই রুমটা দোচালা রুম ছিল তারা ওই ঘরে রান্না করতে ঘরে গ্যাসের চুলো ছিল আর একটা তাক করা ছিল তারা তাকের উপরে ভাত রান্না করে তরকারি রান্না করে সব কিছু রাখত আর এক পাশে মসলাপাতি সবজি রাখত আর তাকে নিচে জলের জায়গা ছিল দুই তিন টা জলের গ্লান ছিল আর সামনের দুয়ারে কাছে বাম পাশে তারা ওনান রাখত কয়লা দিয়ে যে আগুন ধরায় ওখানে রান্না করতো,
গেসে মাঝে মাঝে রান্না করত বেশিরভাগ কয়লা উনাইন আগুনে তারা রান্না করত আমি আর চুটকি দুজনে মিলে বেশ আনন্দে থাকতাম তারা রাত্রে ৮ টা সময় খাওয়া-দাওয়া করে ছাদের ঘরে সবাই চলে যেত কেউ টালির ঘরে চলে যেত কপাট বন্ধ করে চলে যেতে যখন তখন আমরা চুটকি আমি দুজনে মিলে বের হতাম গ্রামের দল থেকে তারপর আমরা বেরিয়ে দেখি প্রচুর পরিমাণে ভাত পড়ে আছে অনেকগুলো খাল একসঙ্গে রাখা আছে মাংসের কাঁটা আমি আর চুটকি দুজনে মিলে একদম অবাক হয়ে যায় এত খাবার দেখে পরে
আমরা তো ওই বাড়িতেই থাকতাম গর্তের মধ্যে কোনদিনও এরকম ধরনের খাবার দেখতে পাইনি আমরা চুটকি একদম পরো খুশি প্রচুর প্রচুর পরিমাণে হার কাটা সেই ড্রামে তলে নিতে চলে যায় আমি তখন প্রচুর পরিমাণে খাবার খাই ভাত সবজি চখা পেট ভরে খেয়েনি আর চুটকি প্রচুর পরিমাণে খাবার নিয়ে চলে যায় ড্রামে তলে যেটা আমাদের বাসা !আমি খাবার খেয়ে ওর কাছে চলে যাই চুটকি দেখি অনেক খাবার রেখেছে আমরা সেই রাত্রে ঘুমিয়ে যাই কিন্তু আমরা মনে মনে সেই রাতে মনে করি যে খুব সুখী জায়গায় এসেছি সকাল হয় সকাল হওয়ার পর যে ড্রামটাতে থাকি সে ড্রামটা পুরো ওয়াজ করতে লাগে মনে হয় ওরা ঘটোটো বের করছে আমরা ভয়ে চুপ চাপ হয়ে যায় !
প্রচুর হাই হাল্লা হয় তারা ঘরটাতে ঢুকিয়ে বের হয়ে আমরা ভয়ে বেরতে পারিনা দুপুর বেলায় যখন ফাঁকা হয় তখন চুটকি আমি দুজনে মিলে বেরোয় আমি বাইরের দিকে বের হই সে ভেতরের দিকে থাকে বাইরে বেরিয়েআমি ছাদ ঘরের দিকে ঢুকি ঘরটা কেমন আছে দেখতে চাই আর আমার চুটকিকে বলেছিলাম যে তুমি পাশে ছোট টালির ঘরটাতে যাবে ঘুরতে সেই দুপুর বেলায় সবাই ওরা ঘুমিয়ে ছিল
আমাদের বাড়িতে জামা প্যান্ট কেটে দে