বাচ্চাদের বাংলা ছড়া 'হাট্টিমা টিম্ টিম্' নামক কাল্পনিক প্রাণীটি নিয়ে চার লাইনের ছড়াটি নিয়ে বিখ্যাত কবিতা/সুকুমার রায় রচিত চার পড়তির মূল ছড়াটি -হাট-টিমাটিম-টিম তারা মাঠে পারে ডিম,
বাচ্চাদের বাংলা ছড়া 'হাট্টিমা টিম্ টিম্' নামক কাল্পনিক প্রাণীটি নিয়ে চার লাইনের ছড়াটি নিয়ে বিখ্যাত কবিতা/সুকুমার রায় রচিত চার পড়তির মূল ছড়াটি -হাট-টিমাটিম-টিম তারা মাঠে পারে ডিম,
সুকুমার রায় রচিত চার পড়তির মূল ছড়াটি -
হাট-টিমাটিম-টিম
তারা মাঠে পারে ডিম,
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্-টিমাটিম্-টিম্।
বাচ্চাদের বাংলা ছড়া 'হাট্টিমা টিম্ টিম্' নামক কাল্পনিক প্রাণীটি নিয়ে চার লাইনের ছড়াটি নিয়ে বিখ্যাত কবিতা ।
চার পড়তিব্যাপী বিষত হাটিমা টিম টিম ছড়াটির লেখক বাংলা ননসেন্স রাইমের জনক সুকুমার রায় (৩০শে অক্টোবর ১৮৮৭ - ১৬ই সেপ্টেম্বর ১৯২৩)। সুকুমার রায় "রচন সমগ্র" গ্রন্থে চার পভক্তির ছড়াটি অন্তর্ভুক্ত। হাট্টিমা টিম টিম নামের মূল ছড়াটি চার গুতির। এটি শামুকের চাটামাটি আর ডিম-পাড়া নিয়ে রচিত।
অনেকে মনে করেন ছড়াটির লেখক অন্নদা শঙ্কর রায় (১৫ই মে ১৯০৫-২৮শে অক্টোবর ২০০২)। তা ঠিক নয়, তার জন্মের আগে দড়াটি প্রকাশ হয়েশিন।। অনেকে বলেন, হুড়াটির রচয়িতা রোকনুজ্জামান দাদা ভাই (জন্ম ১ই এপ্রিল, ১৯২৫—মৃত্যু ওরা ডিসেম্বর, ১৯৯৯)। রোকনুজ্জামানের জন্মের পূর্ব হতে ভাটি প্রচলিত ছিল। জন্মের পূর্বে কারও পক্ষে ছড়া লেখা সম্ভব নয়।
সুকুমার রায় রচিত চার পড়তির মূল ছড়াটি -
ছড়াটির অর্থ কী?
হাটিমা শব্দটি সুকুমার রায়ের সৃষ্টি। অভিনব শব্দ সৃষ্টিতে তার কোনো জুড়ি ছিল না। মা ট টিম। অর্থ: শামুকের হাঁটা, শামুক হাটে, অর্থ ঘটির হাঁটা, শামুকের হাঁটা। এবার দেখুন ছড়াটির অর্থ-
তারা (শামুক) টিম টিম (ধীরে ধীরে) ছাঁটে।
তারা মাঠে ডিম পাড়ে।
তাদের (শামুক) দাঁড়ানো দুটি শিং আছে।
তারা মাঠে ধীৰে ধীৰে চাটে।
শামুকের টিম টিম ছাটা না হয় বোঝা গেল, কিন্তু খাড়া দুটো শিং কী? ছোটার সময় শামুকের দুটি শুঁড় বা সংবেদনেডি (sense organ) শির মতো খাড়া হয়ে থাকে। এটাই খাড়া দুটো শিং। সতর্কতা জ্ঞাপক অসা সতর্কভা হিসেবে মানুষের কানও খাড়া হয়ে যায়। অনেকে বলেন, ছড়ায় হাটিটি পাখির কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। তা ঠিক নয়। বসে সুকুমার রায়ের জীবদ্দশাতেও হাটিটি পাখি অन পরিচিত ছিল না; এখন তো দুর্লভ। অধিকক্ষ, হাটিটি পাখির কোনো শিং বা শামুকের শুঁড়ের মতো খাড়া কোনো শিং নেই। তারা মাঠেঘাটে শামুকের মতো যতভর ডিম পাড়ে না। নির্দিষ্ট স্থানে ডিম পাড়ে। অনেকে এটাকে ননসেন্স রাইম বা অর্থহীন ছড়াও বলেন। অনেক এটাকে অর্থহীন ছড়াও বলে থাকেন। সুতরাং, এখানে অর্থ খুজতে যাওয়া সমীচীন নয়। এমন ছড়া কেবল শিশুদের আনন্দ দানের জন্য রচিত হয়।
শক্তি ও রচয়িতা বিতর্ক
অতিরিক্ত পক্তি-সহ হাট্টিমা টিম টিম (৫২ পক্তির)